পোস্টগুলি

অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা এবং পদক্ষেপ

ছবি
  অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাজমা CARE হাঁপানি এমন একটি অবস্থা যার ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে যায় এবং ফুলে যায়। শ্বাসনালীতে বাধার কারণে ফুসফুসে সঠিক পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছায় না, যার কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। বিভিন্ন ধরনের অ্যাজমা থেকে শুরু করে  শ্বাসনালী হাঁপানি , অ্যালার্জিক হাঁপানি, অ-অ্যালার্জিক হাঁপানি, পেশাগত হাঁপানি, বা কাশি-ভেরিয়েন্ট অ্যাজমা। হাঁপানির অতিরিক্ত দুটি রূপ রয়েছে, শৈশবকালীন হাঁপানি এবং প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁপানি। হাঁপানির উপসর্গ কি? হাঁপানি একটি প্রদাহজনক রোগ যা বাতাসে বাধা দেয় যার ফলে শ্বাস নিতে বা কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করতে অসুবিধা হয়। শিশুদের হাঁপানির লক্ষণগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের লক্ষণগুলির মতোই। হাঁপানির অন্যতম সাধারণ লক্ষণ  হুইজিং , শ্বাস নেওয়ার সময় তৈরি একটি শিস শব্দ। অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে কয়েকটি হল: নিঃশ্বাসের দুর্বলতা বুকে আবদ্ধতা কাশি (একটানা কাশি) অবসাদ হাঁপানির কারণ কী? অ্যাজমা হওয়ার জন্য বিভিন্ন কারণ দায়ী। এটি জেনেটিক বা বংশগত হতে পারে, যা উচ্চ প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে প্রেরণ করা হয়, অথবা হয়ত গুরুতর দীর্ঘস্থায়ী ভাইরাল সংক্র

শীতে ত্বকের শুষ্কতা দূর করার ছয় উপায়

ছবি
  শীতে ত্বকের শুষ্কতা দূর করার ছয় উপায় শীতে ত্বক CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC শীতের সময় ত্বকের আর্দ্রতা কমে যায়। এর ফলে ত্বক অনেক বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। এ ছাড়া এই আবহাওয়ায় ত্বক খসখসে এবং মলিন হয়ে পড়ে। তাই শীতের শুরু থেকেই আপনি যদি ত্বকের সঠিক যত্ন নেন তাহলে ত্বকের এই অতিরিক্ত শুষ্কতা দূর করা সম্ভব। লাইফস্টাইল বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে শীতের সময় ত্বকের শুষ্কতা দূর করার কিছু উপায়। শীতের দিনে স্ক্রাব করা খুবই জরুরি। এতে ত্বকের মরা কোষ থাকবে না। ত্বকের মরা কোষই ত্বককে রুক্ষ ও প্রাণহীন করে দেয়। এর ফলে ত্বক শুষ্ক ও খসখসে হয়ে যায়। তাই সপ্তাহে অন্তত দুবার স্ক্রাব করার চেষ্টা করুন। গোসলের পর ভেজা শরীরে বডি লোশন দিয়ে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বক দীর্ঘক্ষণ নরম থাকবে। কারণ ভেজা শরীরে লোশন মাখলে ত্বকের খসখসে ভাব দূর হয় এবং ত্বক মসৃণ হয়। নিয়মিত ঠোঁটের সঠিক যত্ন নিতে হবে। না হলে ঠোঁট ফেটে যাবে। তাই প্রতিদিন ঘুমানোর আগে ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি বা বাম লাগাতে ভুলবেন না। হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করার চেষ্টা করুন। কারণ গরম পানি শরীরের তেল নিঃসরণ স্বাভাবিক রাখে, যা ত্বককে শুষ্ক করতে দেয় না।

শীতে যে পাঁচ খাবার অবশ্যই খাবেন

ছবি
শীতে যে পাঁচ খাবার অবশ্যই খাবেন CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC সারা দেশে শীত এখন জেঁকে বসেছে। এই শীতে অনেকেই সর্দি, কাশি, জ্বরে আক্রান্ত হন। এর বাইরে শীতের বৈরী আবহাওয়া ত্বকের জন্য বয়ে আনে নানান ধরনের সমস্যা। পাশাপাশি অনেক সময় ত্বকে হতে পারে বিভিন্ন রোগও। কিছু চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় এই সময়। সুস্থ থাকার জন্য ঋতুর এ পরিবর্তনে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে একটু সচেতন হতে হবে। কিন্তু শীতে অসুস্থ হওয়া ঠেকাতে পারে শীতের কিছু সবজি, যা খেলে দিব্যি তরতাজা থাকবেন আপনি। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বাইরে থেকে যত্নের পাশাপাশি চাই ভেতর থেকে সুস্থতা। শীতে কিছু খাবার আপনাকে সজীবতা ও সুস্থতা দেবে। জেনে নিন এই খাবারগুলো কী: স্যুপ: শীতে শরীর সুস্থ রাখতে স্যুপ বা ঝোল দারুণ উপকারী। শীতেই মেলে স্যুপের আসল মজা। ঠান্ডা ঠান্ডা আবহাওয়ায় গরম-গরম চুমুক। শীতের বিকেলে বা রাতের খাবারে ধোঁয়া ওঠা এক বাটি স্যুপ হলে কিন্তু মন্দ হয় না। এতে শরীর থেকে একটু হলেও কাটবে ঠান্ডার রেশ। শরীর সুস্থ রাখতে শীতের সময় নানা সবজি আর মুরগির মাংস বা ডিম দিয়ে বানিয়ে খেতে পারেন স্যুপ। মূলজাতীয় সবজি: শীতের রোগবালাই দূর করত

ত্বকে ঘি কী উপকার করে এবং কেন ব্যবহার করবেন

ছবি
   ত্বকে ঘি কী উপকার করে এবং কেন ব্যবহার করবেন ঘি CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC টামিন এ, ভিটামিন ডি ও ভিটামিন সি থাকার কারণে ঘি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা ত্বক টানটান করতে সাহায্য করে, উজ্জ্বল করে, নরম ও মসৃণ করে। এ ছাড়া এর ফ্যাটি এসিড শুষ্কতা দূর করে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। তাই ত্বকে নিয়মিত ঘি ব্যবহার করা জরুরি ত্বকে ঘি কী উপকার করে এবং কীভাবে এই উপাদান ব্যবহার করবেন, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন। ত্বকের শুষ্কতা দূর করে অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বকের জন্য ঘি সবচেয়ে কার্যকর উপাদান। দুই টেবিল চামচ ঘি চুলায় গরম করে নিন। এবার রুমের তাপমাত্রায় ঠান্ডা করে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে এই ঘি ত্বকে ম্যাসাজ করুন। পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই উপাদান শুষ্কতা দূর করে ত্বক নরম ও মসৃণ রাখে। ত্বক উজ্জ্বল করে এক টেবিল চামচ বেসনের সঙ্গে এক টেবিল চামচ ঘি ও সমান পরিমাণে দুধ মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করে এই প্যাক লাগান। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক

পেট পরিষ্কার রাখতে যে পাঁচ ফল কার্যকরী

ছবি
পেট পরিষ্কার রাখতে যে পাঁচ ফল কার্যকরী সকল খাদ্য পাকস্থলী থেকে ক্ষুদ্রান্ত্রে যায়। অনেক এনজাইম এবং রাসায়নিক পদার্থ লিভার এবং পাকস্থলী থেকে নিঃসৃত হয় যা খাবারের বিভিন্ন উপাদানকে ভেঙে দেয়। এর সাহায্যে খাদ্য থেকে অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান নির্গত হয় এবং শক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে অন্ত্রে ঠিকমতো কাজ করে না। এতে হজম হয় না। একইসঙ্গে পেটে ময়লা জমে যায়। খাদ্য পথ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ময়লা অনেক দিন থাকলে মারাত্মক কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে। এর ফলে পেট ফোলাভাব এবং পেট ফাঁপা বৃদ্ধি পায়। এজন্য আপনার খাদ্যভ্যাস পরিবর্তন করলেই পেটের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে কিছু ফল। চলুন, জেনে নেওয়া যাক পেট পরিষ্কার করতে পারে যে পাঁচটি ফল— পেঁপে পেঁপে পেটের জন্য খুবই ভালো। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে পেঁপে খাওয়া উচিত। পেঁপেতে প্যাপেইন নামক এনজাইম রয়েছে, যা হজমের উন্নতি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। প্রতিদিন নিয়মিত পেঁপে খেলে পেটের সমস্যা দূর হয়। আপেল বিশেষজ্ঞদের মতে, আপেল ফাইবার সমৃদ্ধ একটি ফল, যা মলত্যাগে সাহায্য করে।  এতে পেকটিন থাকে, যা মলত্যাগে

খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

ছবি
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · THURSDAY, JANUARY 12, 2017 অনেকের ধারণা সকালে খালি পেটে রসুন খাওয়া হয়তো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আবার অনেকে বিশেষ করে দাদী নানীরা মনে করেন এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারি। এত তর্ক বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে বৈজ্ঞানিকরা প্রমাণ করেছেন খালি পেটে রসুন শরীরের ভেতরে অ্যান্টিবায়েটিক তৈরি করে থাকে। যা অনেক রোগ থেকে শরীরকে রক্ষা করে থাকে। এছাড়া আরও কিছু কারণ আছে যার কারণে খালি পেটে রসুন খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকার। ১। রসুন হাইপারটেশন বা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে থাকে। এটি শুধু রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে না, হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে থাকে। এর পাশাপাশি লিভার এবং ব্লাডার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ২। পেটের নানা সমস্যা যেমন ডায়রিয়া প্রতিরোধ করতে রসুন বেশ কার্যকরী। সকালে খালি পেটে রসুন নার্ভ সিস্টেমকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। ৩। রসুন আপনার স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটি পাকস্থলিতে উৎপাদিত অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখে। রসুন অত্যন্ত শক্তিশালী উপাদান যা ডায়াবেটিস, হতাশা, ট্রাইপাস

অ্যান্টিবায়োটিক সঠিকভাবে না খেলে কী হয়

ছবি
অ্যান্টিবায়োটিক সঠিকভাবে না খেলে কী হয় CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · MONDAY, JANUARY 9, 2017 অ্যান্টিবায়োটিক সঠিকভাবে না খেলে ওই অ্যান্টিবায়োটিক আর পরবর্তী সময়ে ভালোভাবে ওই ব্যক্তির শরীরে কাজ করে না বা অ্যান্টিবায়োটিকটি নিজেও অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রশ্ন : অ্যান্টিবায়োটিকের বিভিন্ন ডোজ থাকে যে এই অ্যান্টিবায়োটিক আট ঘণ্টা পর পর খেতে হবে বা ১২ বা ২৪ ঘণ্টা পর খেতে হবে। আমরা অনেক সময় এই ঘণ্টা না মেনে চার বা ১৬ ঘণ্টা পর এ রকম যদি খাই অথবা যেটা সাত দিন খাওয়ার কথা, সেটা তিন দিন খাওয়ার পর তার লক্ষণ চলে গেছে, তখন বন্ধ করে দিই। তাহলে কি ক্ষতি হতে পারে? উত্তর : আসলে অযৌক্তিক ও অপ্রয়োজনীয়ভাবে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার, রোধ করা আমাদের উদ্দেশ্য। অপ্রয়োজনীয় বিষয়টি চিকিৎসকের মনে করতে হবে। রোগী যদি মনে করে আমার দুদিনে জ্বর কমে গেছে, আমি আর অ্যান্টিবায়োটিক খাব না। এখানেই সমস্যা। আসলে খুব দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের দেশের অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ-সংক্রান্ত যে গবেষণা হচ্ছে, সেখানে দেখা গেছে ৪৮ ভাগ রোগী, যাঁরা অ্যান্টিবায়োটিক কেনেন দোকান থেকে, তাঁরা একটি ডোজ কেনেন। একটি অথবা দুটো